বাংলা | English    



কোভিড-১৯ মোকাবিলা: সহায়তা পৌঁছে যাচ্ছে তাদের কাছে যাদের প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি

দেশের সর্বোচ্চ ক্ষতিগ্রস্ত এবং ঝুঁকির মুখে থাকা ৮ কোটি পরিবারের কাছে সহায়তা পৌঁছে দেওয়া করোনা মহামারি মোকাবিলায় আমাদের অন্যতম লক্ষ্য। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা, যেমন শহরের বস্তি, শরণার্থী শিবির এবং অতিদরিদ্র মানুষকে কোভিড-১৯ মোকাবিলায় বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে।

করোনার টিকা নিয়ে আপনার যত প্রশ্ন

কোভিড-১৯ টিকা প্রদান কেন্দ্র সম্পর্কে তথ্য


এক নজরে আমাদের সহায়তার প্রচেষ্টা

৭.৩ কোটি

মানুষের কাছে আমরা কোভিড-১৯
এর জরুরি সহায়তা পৌঁছে দিয়েছি

২০ লক্ষ

সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে

৩,৫০,০০০

পরিবার নগদ অর্থ সহায়তা পেয়েছে

১,০০,০০০

জনের বেশি নিবেদিতপ্রাণ কর্মী দেশের ৬৪টি জেলায় সেবা পৌঁছে দিচ্ছেন

শিক্ষা, নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার মাধ্যমে প্রতিরোধব্যবস্থার উন্নয়ন

  • ১,৩৪,৫৮৮ জন কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবক কোভিড-১৯ সম্পর্কে শিক্ষা অর্জন করেছেন
  • ২২,০২,৫০৪ সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে
  • ১,৭৫০ জনকে টেলিফোনের মাধ্যমে পরামর্শ সেবা দেওয়া হয়েছে

অংশীদারদের মাধ্যমে কার্যক্রম প্রক্রিয়াকে করা হয়েছে আরও দৃঢ়

  • ৮,৭৬,০০০টি ব্যক্তিগত সুরক্ষা পোশাক বিতরণ করা হয়েছে
  • ১,৮০৮ জন সন্দেহভাজন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত করা হয়েছে এবং পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে
  • ১০১টি বুথ থেকে ১,৩২,৮১১টি নমুনা পরীক্ষার জন্য সংগ্রহ করা হয়েছে
  • ব্র্যাকের পক্ষ থেকে দায়িত্বপ্রাপ্ত ২০ জন চিকিৎসক হটলাইনে ৫৩,৬০২টি কল পেয়েছেন

দরিদ্র জনগণদের জন্য স্বল্প-মেয়াদি ত্রাণ সহায়তা

  • ৩,৫২,৭৪৩টি নিম্ন আয়ের পরিবার ১,৫০০ টাকা করে নগদ অর্থ সহায়তা পেয়েছেন
  • ১৭,৮৪০টি দরিদ্র পরিবারকে দেওয়া হয়েছে খাদ্য সহায়তা
  • ১০,৬০০ পরিবার, যারা সাইক্লোন আম্পানে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, পেয়েছে অর্থ সহায়তা
  • ১,৩৭,৪২৩ প্যাকেট স্যানিটারি ন্যাপকিন কিশোরী মেয়ে ও নারীদের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে

যেভাবে করা হচ্ছে মহামারির মোকাবিলা

দেশব্যাপী সেবার বিস্তার, সুসম্পর্ক এবং মাঠ পর্যায়ে একেবারে সামনের সারিতে থেকে গত প্রায় পঞ্চাশ বছরের কাজ করার অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি আমরা। এই অভিজ্ঞতার আলোকে অর্জিত দক্ষতা এবং সামর্থ্যের ব্যবহার করে সবচেয়ে প্রান্তিক অবস্থানে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীও যেন পেয়ে যায় তাদের প্রয়োজনীয় সুরক্ষা, তা নিশ্চিত করা হচ্ছে ।

গত কয়েক দশকে দেশের মানুষের নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলেছে বিভিন্ন মরণব্যাধি। সেগুলোর মধ্যে ছিল এইচআইভি, টিবি, কলেরা এবং ইবোলা। প্রতিবারই ব্র্যাক বাংলাদেশের মানুষের সহায়তায় পাশে থাকার চেষ্টা করেছে। প্রতিটি অভিজ্ঞতা থেকে নেওয়া শিক্ষা কাজে লাগানো হচ্ছে করোনা মহামারির বিস্তার প্রতিরোধে:

  • মহামারি প্রতিরোধে কাজে লাগানো হচ্ছে কাজের বিস্তৃত পরিধি এবং কর্মীদের সমন্বয়কে
  • জনস্বাস্থ্য বিষয়ে সরকারের সঙ্গে বজায় রাখা হচ্ছে শক্তিশালী অংশীদারিত্ব
  • দেশব্যাপী কমিউনিটি-ভিত্তিক স্বাস্থ্যসেবার নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করা হচ্ছে
  • সবচেয়ে প্রান্তিক অবস্থানে থাকা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে সেবা
  • মানবিক-উন্নয়নমূলক কাজের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকছেন নারী
  • মহামারির সময়ের পরিবর্তনশীল প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী দেওয়া হচ্ছে বিশ্লেষণধর্মী পরামর্শ
  • উদ্ভাবন এবং সহযোগিতার উদ্দেশ্যে নিরলসভাবে কাজ করা হচ্ছে

আপডেট

কষ্ট হলেও মুখে মাস্ক রাখি

দেখুন

আল জাজিরা: বাংলাদেশ বন্ধ: জীবিকা অর্জনের সংগ্রামে জড়িত রিকশাচালকেরা

দেখুন

বিবিসি ওয়ার্ল্ড নিউজ: মানবিক সংকটের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ; কেন এখানে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব নয়

দেখুন

নির্ভীক ব্র্যাককর্মীদের সুরক্ষার জন্য নেওয়া কিছু পদক্ষেপ


পড়ুন

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে ব্র্যাকের উদ্যোগ


পড়ুন

পুনর্ব্যবহারযোগ্য মাস্ক উৎপাদন করছে ব্র্যাক

পড়ুন

চাই কম সম্পদ ও বেশি মানুষের দেশের উপযোগী মডেল

পড়ুন

করোনাকে অবহেলা করা যাবে না


পড়ুন

থেমে থাকবে না শিক্ষা

পড়ুন

করোনার ওষুধ হলো মনোবল-আত্মবিশ্বাস


পড়ুন

গবেষণা

মহামারির সময় বদলে যাওয়া কিছু জীবনের গল্প

কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলায় অংশীদার

 

মহামারি মোকাবিলায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ অনেক সহায়তাদানকারী আমাদের সঙ্গে কাজ করে চলেছেন অবিরাম। এদের মধ্যে আছেন সরকার, বিভিন্ন সংস্থা, ফাউন্ডেশন এবং ব্যক্তিবর্গ যারা সময় ও সম্পদ দিয়ে আমাদের সাহায্য করছেন। তাদের অবদানের কারণেই সুষ্ঠুভাবে কাজ এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হচ্ছে।

                                                   


BRAC Centre
75 Mohakhali, Dhaka-1212
Bangladesh
+88 02 2222 81265

Queries and support
covid19response@brac.net

Follow us